কমলাকান্ত ভট্টাচার্য (সাধক)
১৫
রাগিণী পরজ কালাংড়া। তাল ঢিমে তেতালা॥
আমার গৌরীরে লয়ে যায়, হর আসিয়ে।
কি কর হে গিরিবর! রঙ্গ দেখ বসিয়ে॥
বিনয়বচনে কত, বুঝাইলাম নানা মত; শুনিয়া না শুনে কানে,
ঢোল্যে পড়ে হাসিয়ে॥
এ কি অসম্ভব তার, আভরণ ফণিহার; পরিধান বাঘছাল, ক্ষণে
পড়ে খসিয়ে। আমি হে রাজার নারী, ইহা কি সহিতে পারি, সোনার
পুতলি দিলে পাথারে ভাসায়ে॥
শুনি গিরিবর কয়, জামাতা সামান্য নয়, অণিমাদি আছে যার,
চরণে লোটায়ে। কমলাকান্তের বাণী, কি ভাব শিখর-রাণি! পরম
আনন্দে গো! তনয়া দেহ পাঠায়ে॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
রাগিণী পরজ কালেঙড়া - তাল ঢিমা তেতালা।
আমার গৌরীরে লয়ে, যায় হর আসিয়ে,
কি কর হে গিরিবর রঙ্গ দেখ বসিয়ে।
বিনয়বচনে কত, বুঝাইলাম নানা মত,
শুনিয়ে শুনেনা কেন ঢলে পড়ে হাসিয়ে।
এ কি অসম্ভব তার, আভরণ ফণীহার, পরি-
ধান বাঘছাল ক্ষণে পড়ে খসিয়ে।
আমি হে রাজার নারী, ইহা কি সহিতে
পারি, সোনার পুতলী দিলে পাথারে
ভাসিয়ে॥
শুন গিরিবর কয়, জামাতা সামান্য নয়,
অনিমাদি আছে যার চরণে লুটায়ে।
কমলাকান্তের বাণী, কি ভাব শিখররাণী,
পরম আনন্দে গো তনয়া দেহ পাঠায়ে॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
আমার গৌরীরে ল'য়ে যায় হর আসিয়ে,
কি কর হে গিরিবর, রঙ্গ দেখ বসিয়ে!
বিনয়বচনে কত বুঝাইলাম নানামত;
শুনিয়া না শুনে কাণে, ঢোলে পড়ে হাসিয়ে।
এ কি অসম্ভব তার, আভরণ ফণিহার,
পরিধান বাঘ-ছাল, ক্ষণে পড়ে খসিয়ে।
আমি হে রাজার নারী, ইহা কি সহিতে পারি?
সোনার পুতলি দিলে পাথারে ভাসায়ে।
শুনি' গিরিবর কয়, জামাতা সামান্য নয়,
অণিমাদি আছে যার চরণে লোটায়ে।
কমলাকান্তের বাণী, কি ভাব শিখররাণি,
পরম আনন্দে গো তনয়া দেহ পাঠায়ে॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
আমার গৌরীরে ল'য়ে যায় হর আসিয়ে,
কি কর হে গিরিবর, রঙ্গ দেখ বসিয়ে!
বিনয়বচনে কত বুঝাইলাম নানামত;
শুনিয়া না শুনে কানে, ঢোলে পড়ে হাসিয়া।
এ কি অসম্ভব তার, আভরণ ফণিহার,
পরিধান বাঘ-ছাল, ক্ষণে পড়ে খসিয়ে।
আমি হে রাজার নারী, ইহা কি সহিতে পারি?
সোনার পুতুল দিলে পাথারে ভাসায়ে।
শুনি' গিরিবর কয় জামাতা সামান্য নয়,
অণিমাদি আছে যার চরণে লোটায়ে।
কমলাকান্তের বাণী, কি ভাব শিখররাণি,
পরম আনন্দে গো তনয়া দেহ পাঠায়ে।