কমলাকান্ত ভট্টাচার্য (সাধক)
৯৩
রাগিণী কেদারা। তাল একতালা।
গিরি! প্রাণগৌরী আন আমার।
উমা-বিধুমুখ, না দেখি বারেক, এ ঘর লাগে আন্ধার॥
আজিকালি করি দিবস যাবে, প্রাণের উমারে আনিবে কবে;
প্রতি দিন কি হে আমারে ভুলাবে, এ কি তব অবিচার॥
সোণার মৈনাক ডুবিল নীরে, সে শোকে রোয়েছি পরাণে ধরে;
ধিক্ হে আমারে ধিক্ হে তোমারে, জীবনে কি সাধ আর॥
কমলাকান্ত কহে নিতান্ত, কেন্দনাকো রাণি হও গো! শান্ত;
কে পাইবে তোমার উমার অন্ত, তুমি কি ভাব অসার॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
রাগিণী কেদার। তাল একতালা।
গিরি, প্রাণগৌরী আন আমার।
উমা-বিধুমুখ, না দেখি বারেক
এ ঘর লাগে আঁধার॥
আজি কালি বলি, দিবস যাবে,
প্রাণের উমারে, আনিবে কবে,
প্রতিদিন কি হে, আমারে ভুলাবে,
এ কি তব অবিচার।
সোনার মৈনাক ডুবিল নীরে,
সে শোকে রয়েছি পরাণে ধরে,
ধিক্ হে আমারে, ধিক্ হে তোমারে,
জীবনে কি সাধ আর॥
কমলাকান্ত, কহে নিতান্ত,
কেঁদোনা গো রাণি হও গো শান্ত,
কে পাইবে তোমার উলার অন্ত,
তুমি কি ভাব অসার॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
গিরি, প্রাণগৌরী [আন] আমার।
উমা-বিধুমুখ না দেখি বারেক, এ ঘর লাগে আন্ধার॥
আজিকালি করি দিবস যাবে, প্রাণের উমারে আনিবে কবে?
প্রতিদিন কি হে আমারে ভুলাবে, এ কি তব অবিচার॥
সোণার মৈনাক ডুবিল নীরে, সে শোকে রোয়েছি পরাণ ধরে
ধিক্ হে আমারে, ধিক্ হে তোমারে, জীবনে কি সাধ আর॥
কমলাকান্ত কহে নিতান্ত কেঁদোনাকো রাণি, হও গে শান্ত।
কে পাইবে তোমার উমার অন্ত, তুমি কি ভাব অসার॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
গিরি, প্রাণগৌরী [আন] আমার।
উমা-বিধুমুখ না দেখি বারেক, এ ঘর লাগে আন্ধার॥
আজিকালি করি দিবস যাবে, প্রাণের উমারে আনিবে কবে?
প্রতিদিন কি হে আমারে ভুলাবে, এ কি তব অবিচার॥
সোনার মৈনাক ডুবিল নীরে, সে শোকে রোয়েছি পরাণ ধরে;
ধিক্ হে আমারে, ধিক্ হে তোমারে জীবনে কি সাধ আর॥
কমলাকান্ত কহে নিতান্ত কেঁদোনাকো রাণি, হও গে শান্ত।
কে পাইবে তোমার উমার অন্ত, তুমি কি ভাব অসার॥