কমলাকান্ত ভট্টাচার্য (সাধক)
৪৯
রাগিণী পরজ কালাংড়া। তাল জলদ্ তেতালা।
ওরে নবমীনিশি! না হৈও রে অবসান।
শুনিছে দারুণ তুমি, না রাখ সতের মান॥
খলের প্রধান যত, কে আছে তোমার মত; আপনি হইয়ে হত,
বধ রে পরেরই প্রাণ॥
প্রফুল্ল কুমুদবরে, সচন্দন লয়ে করে; কৃতাঞ্জলি হৈয়ে তোমার,
চরণে করিব দান। মোরে হৈয়ে শুভোদয়, নাশ দিনমণি ভয়, যেন
না সহিতে হয়, রে! শিবের বচন-বাণ।
হেরিয়ে তনয়ামুখ, পাশরিলাম সব দুঃখ; আজি সে কেমন সুখ,
হতেছে স্বপন জ্ঞান। কমলাকান্তের বাণী, শুন ওগো গিরিরাণি!
লুকায়ে রাখনা মারে, হৃদয়ে দিয়ে স্থান॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
রাগিণী পরজ কালেংড়া - তাল জলদ তেতালা।
ওরে নবমীনিশি না হও রে অবসান।
শুনেছি দারুণ তুমি না রাখ শতের মান॥
খলের প্রধান যত, কে আছে তোমার মত,
আপনি হইয়ে হত বধ রে পরের প্রাণ।
প্রফুল্ল কুমুদবরে, সচন্দন লয়ে করে,
কৃতাঞ্জলি হইয়ে তোমার চরণে করিব দান।
মোর হইবে শুভোদয়, নাশো দিনমণি ভয়,
যেন না সহিতে হয় শিবের চরণ-বাণ॥
হেরিয়ে তনয়ামুখ, পাশরিলাম সব দুঃখ,
আজি কেমন সুখ হইতেছে স্বপন জ্ঞান।
কমলাকান্তের বাণী, শুন ওগো গিরিরাণী,
লুকায়ে রাখনা মারে হৃদিমাঝে দিয়ে স্থান॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
ওরে নবমী-নিশি, না হইও রে অবসান।
শুনেছি দারুণ তুমি, না রাখ সতের মান॥
খলের প্রধান যত, কে আছে তোমার মত -
আপনি হইয়ে হত, বধ রে পরেরি প্রাণ॥
প্রফুল্ল কুমুদবরে সচন্দন লয়ে করে,
কৃতাঞ্জলি হৈয়ে তোমার চরণে করিব দান।
মোরে হৈয়ে শুভোদয়, নাশ দিনমণি-ভয়,
যেন না সহিতে হয় রে শিবের বচন-বাণ॥
হেরিয়ে তনয়া-মুখ, পাসরিলাম সব দুখ,
আজি সে কেমন সুখ হতেছে স্বপন-জ্ঞান।
কমলাকান্তের বাণী শুন ওগো গিরিরাণি!
লুকায়ে রাখ না মা'রে হৃদয়ে দিয়ে স্থান॥
পাঠান্তর / পাঠভেদ:
ওরে নবমী-নিশি, না হইও রে অবসান।
শুনেছি দারুণ তুমি, না রাখ সতের মান॥
খলের প্রধান যত কে আছে তোমার মত -
আপনি হইয়ে যত, বধ রে পরেরি প্রাণ॥
প্রফুল্ল কুমুদবরে সুচন্দন লয়ে করে,
কৃতাঞ্জলি হৈয়ে তোমার চরণে করিব দান।
মোরে হৈয়ে শুভোদয়, নাশ দিনমণি-ভয়,
যেন না সহিতে হয় রে শিবের বচন-বাণ॥
হেরিয়ে তনয়া-মুখ, পাসরিলাম সব দুখ,
আজি সে কেমন সুখ হতেছে স্বপন-জ্ঞান।
কমলাকান্তের বাণী শুন ওগো গিরিরাণি!
লুকায়ে রাখ না মা'রে হৃদয়ে দিয়ে স্থান॥